বাংলাদেশে এই দিবসটি বিশেষভাবে তরুণ সমাজের মধ্যে জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। ১৯৯৩ সালে সাংবাদিক শফিকুর রহমান প্রথম বাংলাদেশে ভালোবাসা দিবস পালনের উদ্যোগ নেন। তিনি লন্ডনে পড়াশোনা করার সময় পশ্চিমা সংস্কৃতির সংস্পর্শে এসে এই দিবসটি সম্পর্কে ধারণা পান এবং পরে যায়যায়দিন পত্রিকার মাধ্যমে এটি প্রচার করেন।
তাকে বাংলাদেশে ভালোবাসা দিবসের জনক বলা হয়।
এছাড়া, ১৪ই ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশে পহেলা ফাল্গুন, বসন্তের প্রথম দিন, হিসেবেও পালিত হয়। এ কারণে, এই দিনে বসন্ত উৎসব ও ভালোবাসা দিবস একসাথে উদযাপিত হয়, যা বিশেষভাবে তরুণ সমাজের মধ্যে আনন্দ ও উৎসাহের সৃষ্টি করে।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ভালোবাসা দিবস পালন হলেও, কিছু দেশে এটি নিষিদ্ধ বা সীমিত। উদাহরণস্বরূপ, পাকিস্তান ২০১৭ সালে ইসলামবিরোধী হওয়ায় ভালোবাসা দিবস নিষিদ্ধ করে।
সারসংক্ষেপে, বিশ্ব ভালোবাসা দিবস একটি বিশেষ দিন, যা প্রেম, বন্ধুত্ব এবং সম্পর্কের মূল্যকে উদযাপন করে এবং মানুষকে একে অপরের প্রতি ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা প্রকাশের সুযোগ দেয়।
0 মন্তব্যসমূহ